তিনিই আল্লাহ্, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ্ নাই, তিনি অদৃশ্য ও দৃশ্যের পরিজ্ঞাতা; তিনি দয়াময়, পরম দয়ালু। (৫৯:২২)
তিনিই আল্লাহ্, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ্ নাই। তিনিই অধিপতি, তিনিই পবিত্র, তিনিই শান্তি, তিনিই নিরাপত্তা বিধায়ক, তিনিই রক্ষক, তিনিই পরাক্রমশালী, তিনিই প্রবল, তিনিই অতীব মহিমান্বিত। উহারা যাহাকে শরীক স্থির করে আল্লাহ্ তাহা হইতে পবিত্র, মহান। (৫৯:২৩)
তিনিই আল্লাহ্, সৃজনকর্তা, উদ্ভাবনকর্তা, রুপদাতা, তাঁহারই সকল উত্তম নাম। আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীতে যাহা কিছু আছে, সমস্তই তাঁহার পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করে। তিনি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়। (৫৯:২৪)
বল, ‘তিনিই আল্লাহ্, এক-অদ্বিতীয়, (১১২:১)
‘আল্লাহ্ কাহারও মুখাপেক্ষী নন, সকলেই তাঁহার মুখাপেক্ষী; (১১২:২)
‘তিনি কাহাকেও জন্ম দেন নাই এবং তাঁহাকেও জন্ম দেওয়া হয় নাই, (১১২:৩)
‘এবং তাঁহার সমতুল্য কেহই নাই।’ (১১২:৪)
তিনিই তো আল্লাহ্, তোমাদের প্রতিপালক; তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ্ নাই। তিনিই সব কিছুর স্রষ্টা; সুতরাং তোমরা তাঁহার ‘ইবাদত কর; তিনি সব কিছুর তত্ত্বাবধায়ক। (৬:১০২)
দৃষ্টি তাঁহাকে অবধারণ করিতে পারে না; কিন্তু অবধারণ করেন সকল দৃষ্টি এবং তিনিই সূক্ষ্মদর্শী, সম্যক পরিজ্ঞাত। (৬:১০৩)
আল্লাহ্ই তোমাদের বিশ্রামের জন্য সৃষ্টি করিয়াছেন রাত্রিকে এবং আলোকোজ্জ্বল করিয়াছেন দিবসকে। আল্লাহ্ তো মানুষের প্রতি অনুগ্রহশীল, কিন্তু অধিকাংশ মানুষ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে না। (৪০:৬১)
তিনিই আল্লাহ্, তোমাদের প্রতিপালক, সব কিছুর স্রষ্টা; তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ্ নাই; সুতরাং তোমাদেরকে কোথায় ফিরাইয়া নেওয়া হইতেছে? (৪০:৬২)
এইভাবেই বিপথগামী করা হ্য় তাহাদেরকে যাহারা আল্লাহ্র নিদর্শনাবলীকে অস্বীকার করে। (৪০:৬৩)
আল্লাহ্ই তোমাদের জন্য পৃথিবীকে করিয়াছেন বাসোপযোগী এবং আকাশকে করিয়াছেন ছাদ এবং তিনি তোমাদের আকৃতি গঠন করিয়াছেন এবং তোমাদের আকৃতি করিয়াছেন সুন্দর এবং তোমাদেরকে দান করিয়াছেন উৎকৃষ্ট রিযিক; তিনিই আল্লাহ্, তোমাদের প্রতিপালক। জগতসমূহের প্রতিপালক আল্লাহ্ কত মহান! (৪০:৬৪)
তিনি চিরঞ্জীব, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ্ নাই। সুতরাং তোমরা তাঁহাকেই ডাক, তাঁহার আনুগত্যে একনিষ্ঠ হইয়া। সকল প্রশংসা জগতসমূহের প্রতিপালক আল্লাহ্রই। (৪০:৬৫)
আল্লাহ্, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ্ নাই। তিনি চিরঞ্জীব, সর্বসত্তার ধারক। তাঁহাকে তন্দ্রা অথবা নিদ্রা স্পর্শ করে না। আকাশ ও পৃথিবীতে যাহা কিছু আছে সমস্ত তাঁহারই। কে সে, যে তাঁহার অনুমতি ব্যতীত তাঁহার নিকট সুপারিশ করিবে? তাহাদের সম্মুখে ও পশ্চাতে যাহা কিছু আছে তাহা তিনি অবগত। যাহা তিনি ইচ্ছা করেন তদ্ব্যতীত তাঁহার জ্ঞানের কিছুই তাহারা আয়ত্ত করিতে পারে না। তাঁহার ‘কুরসী’ আকাশ ও পৃথিবীময় পরিব্যাপ্ত; ইহাদের রক্ষণাবেক্ষণ তাঁহাকে ক্লান্ত করে না; আর তিনি মহান, শ্রেষ্ঠ। (২:২৫৫)
বল, ‘হে সার্বভৌম শক্তির মালিক আল্লাহ্! তুমি যাহাকে ইচ্ছা ক্ষমতা প্রদান কর এবং যাহার নিকট হইতে ইচ্ছা ক্ষমতা কাড়িয়া লও; যাহাকে ইচ্ছা তুমি ইজ্জত দান কর, আর যাহাকে ইচ্ছা তুমি হীন কর। কল্যাণ তোমার হাতেই। নিশ্চয়ই তুমি সকল বিষয়ে সর্বশক্তিমান। (৩:২৬)
‘তুমি রাত্রিকে দিবসে পরিণত এবং দিবসকে রাত্রিতে পরিণত কর: তুমিই মৃত হইতে জীবন্তের আবির্ভাব ঘটাও, আবার জীবন্ত হইতে মৃতের আবির্ভাব ঘটাও। তুমি যাহাকে ইচ্ছা অপরিমিত জীবনোপকরণ দান কর।’ (৩:২৭)
সকল প্রশংসা আল্লাহ্রই যিনি আস্মান ও যমীন সৃষ্টি করিয়াছেন, আর সৃষ্টি করিয়াছেন অন্ধকার ও আলো। এতদ্সত্ত্বেও কাফিরগণ তাহাদের প্রতিপালকের সমকক্ষ দাঁড় করায়। (৬:১)
তিনিই তোমাদেরকে মৃত্তিকা হইতে সৃষ্টি করিয়াছেন, অতঃপর এক কাল নির্দিষ্ট করিয়াছেন এবং আর একটি নির্ধারিত কাল আছে যাহা তিনিই জ্ঞাত, এতদ্সত্ত্বেও তোমরা সন্দেহ কর। (৬:২)
আসমান ও যমীনে তিনিই আল্লাহ্, তোমাদের গোপন ও প্রকাশ্য সবকিছু তিনি জানেন এবং তোমরা যাহা অর্জন কর তাহাও তিনি অবগত আছেন। (৬:৩)
অদৃশ্যের কুঞ্জি তাঁহারই নিকট রহিয়াছে, তিনি ব্যতীত অন্য কেহ তাহা জানে না। জলে ও স্থলে যাহা কিছু আছে তাহা তিনিই অবগত, তাঁহার অজ্ঞাতসারে একটি পাতাও পড়ে না। মৃত্তিকার অন্ধকারে এমন কোন শস্যকণাও অংকুরিত হয় না অথবা রসযুক্ত কিংবা শুষ্ক কোন বস্তু নাই যাহা সু্স্পষ্ট কিতাবে নাই। (৬:৫৯)
তিনিই রাত্রিকালে তোমাদের মৃত্যু ঘটান এবং দিবসে তোমরা যাহা কর তাহা তিনি জানেন। অতঃপর তাঁহার দিকেই তোমাদের প্রত্যাবর্তন। অনন্তর তোমরা যাহা কর সে সম্বন্ধে তোমাদেরকে তিনি অবহিত করিবেন। (৬:৬০)
তিনিই স্বীয় বান্দাদের উপর পরাক্রমশালী এবং তিনিই তোমাদের রক্ষক প্রেরণ করেন। অবশেষে যখন তোমাদের কাহারও মৃত্যু উপস্থিত হয় তখন আমার প্রেরিতরা তাহার মৃত্যু ঘটায় এবং তাহারা কোন ত্রুটি করে না। (৬:৬১)
আল্লাহ্ই শস্য-বীজ ও আঁটি অংকুরিত করেন, তিনিই প্রাণহীন হইতে জীবন্তকে বাহির করেন এবং জীবন্ত হইতে প্রাণহীনকে বাহির করেন। তিনিই তো আল্লাহ্; সুতরাং তোমরা কোথায় ফিরিয়া যাইবে? (৬:৯৫)
তিনিই ঊষার উন্মেষ ঘটান, তিনিই বিশ্রামের জন্য রাত্রি এবং গণনার জন্য সূর্য ও চন্দ্র সৃষ্টি করিয়াছেন; এ সবই পরাক্রমশালী সর্বজ্ঞের নিরূপণ। (৬:৯৬)
তিনিই তোমাদের জন্য নক্ষত্র সৃষ্টি করিয়াছেন যেন তদ্দ্বারা স্থলের ও সমুদ্রের অন্ধকারে তোমরা পথ পাও। জ্ঞানী সম্প্রদায়ের জন্য আমি তো নিদর্শন বিশদভাবে বিবৃত করিয়াছি। (৬:৯৭)
তিনিই তোমাদেরকে একই ব্যক্তি হইতে সৃষ্টি করিয়াছেন এবং তোমাদের জন্য দীর্ঘ ও স্বল্পকালীন বাসস্থান রহিয়াছে। অনুধাবনকারী সম্প্রদায়ের জন্য আমি তো নিদর্শনসমূহ বিশদভাবে বিবৃত করিয়াছি। (৬:৯৮)
তিনিই আকাশ হইতে বারি বর্ষণ করেন, অতঃপর উহা দ্বারা আমি সর্বপ্রকার উদ্ভিদের চারা উদ্গম করি; অনন্তর উহা হইতে সবুজ পাতা উদ্গত করি, পরে উহা হইতে ঘন সন্নিবিষ্ট শস্যদানা উৎপাদন করি, এবং খেজুরবৃক্ষের মাথি হইতে ঝুলন্ত কাঁদি বাহির করি আর আংগুরের উদ্যান সৃষ্টি করি এবং যায়তূন ও দাড়িম্বও। ইহারা একে অন্যের সদৃশ এবং বিসদৃশও। লক্ষ্য কর উহার ফলের প্রতি, যখন উহা ফলবান হয় এবং উহার পরিপক্বতা প্রাপ্তির প্রতি। মু’মিন সম্প্রদায়ের জন্য উহাতে অবশ্যই নিদর্শন রহিয়াছে। (৬:৯৯)
তাহারা জিনকে আল্লাহ্র শরীক করে, অথচ তিনিই ইহাদেরকে সৃষ্টি করিয়াছেন এবং উহারা অজ্ঞতাবশত আল্লাহ্র প্রতি পুত্র-কন্যা আরোপ করে; তিনি পবিত্র-মহিমান্বিত! এবং উহারা যাহা বলে তিনি তাহার ঊর্ধ্বে। (৬:১০০)
তিনি আসমান ও যমীনের স্রষ্টা, তাঁহার সন্তান হইবে কিরূপে? তাঁহার তো কোন স্ত্রী নাই। তিনিই তো সমস্ত কিছু সৃষ্টি করিয়াছেন এবং প্রত্যেক বস্তু সম্বন্ধে তিনিই সবিশেষ অবহিত। (৬:১০১)
তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ্ যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী ছয় দিনে সৃষ্টি করেন; অতঃপর তিনি আরশে সমাসীন হন। তিনিই দিবসকে রাত্রি দ্বারা আচ্ছাদিত করেন যাহাতে উহাদের একে অন্যকে দ্রুতগতিতে অনুসরণ করে; আর সূর্য, চন্দ্র ও নক্ষত্ররাজি- যাহা তাঁহারই আজ্ঞাধীন, তাহা তিনিই সৃষ্টি করিয়াছেন। জানিয়া রাখ, সৃজন ও আদেশ তাঁহারই। মহিমময় বিশ্বজগতের প্রতিপালক আল্লাহ্। (৭:৫৪)
তিনিই স্বীয় অনুগ্রহের প্রাক্কালে বায়ুকে সুসংবাদবাহীরূপে প্রেরণ করেন। যখন উহা ঘন মেঘ বহন করে তখন আমি উহা নির্জীব ভূখন্ডের দিকে চালনা করি, পরে উহা হইতে বৃষ্টি বর্ষণ করি; তৎপর উহার দ্বারা সর্বপ্রকার ফল উৎপাদন করি। এইভাবে আমি মৃতকে জীবিত করি যাহাতে তোমরা শিক্ষা লাভ কর। (৭:৫৭)
এবং উৎকৃষ্ট ভূমি-ইহার ফসল ইহার প্রতিপালকের আদেশে উৎপন্ন হয় এবং যাহা নিকৃষ্ট তাহাতে কঠোর পরিশ্রম না করিলে কিছুই জন্মায় না। এইভাবে আমি কৃতজ্ঞ সম্প্রদায়ের জন্য নিদর্শন বিভিন্নভাবে বিবৃত করি। (৭:৫৮)
আল্লাহ্র আদেশ আসিবেই; সুতরাং উহা ত্বরান্বিত করিতে চাহিও না। তিনি মহিমান্বিত এবং উহারা যাহাকে শরীক করে তিনি তাহার ঊর্ধ্বে। (১৬:১)
তিনি তাঁহার বান্দাদের মধ্যে যাহার প্রতি ইচ্ছা স্বীয় নির্দেশে ওহীসহ ফিরিশ্তা প্রেরণ করেন এই বলিয়া যে, তোমরা সতর্ক কর, নিশ্চয়ই আমি ব্যতীত কোন ইলাহ্ নাই; সুতরাং আমাকে ভয় কর। (১৬:২)
তিনি যথাযথভাবে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করিয়াছেন; উহারা যাহা শরীক করে তিনি তাহার ঊর্ধ্বে। (১৬:৩)
তিনি শুক্র হইতে মানুষ সৃষ্টি করিয়াছেন; অথচ দেখ, সে প্রকাশ্য বিতন্ডাকারী! (১৬:৪)
তিনি চতুষ্পদ জন্তু সৃষ্টি করিয়াছেন; তোমাদের জন্য উহাতে শীত নিবারক উপকরণ ও বহু উপকার রহিয়াছে। এবং উহা হইতে তোমরা আহার করিয়া থাক। (১৬:৫)
তিনি রাত্রিকে দিবসে প্রবিষ্ট করান এবং দিবসকে প্রবিষ্ট করান রাত্রিতে, তিনি সূর্য ও চন্দ্রকে করিয়াছেন নিয়মাধীন; প্রত্যেকে পরিভ্রমণ করে এক নির্দিষ্ট কাল পর্যন্ত। তিনিই আল্লাহ্, তোমাদের প্রতিপালক। আধিপত্য তাঁহারই। এবং তোমরা আল্লাহ্র পরিবর্তে যাহাদেরকে ডাক তাহারা তো খর্জুর আঁটির আবরণেরও অধিকারী নয়। (৩৫:১৩)
তিনিই ইলাহ্ নভোমন্ডলে, তিনিই ইলাহ্ ভূতলে এবং তিনি প্রজ্ঞাময়, সর্বজ্ঞ। (৪৩:৮৪)
কত মহান তিনি, যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী এবং উহাদের মধ্যবর্তী সমস্ত কিছুর সার্বভৌম অধিপতি! কিয়ামতের জ্ঞান কেবল তাঁহারই আছে এবং তাঁহারই নিকট তোমরা প্রত্যাবর্তিত হইবে। (৪৩:৮৫)
আর এই যে, সমস্ত কিছুর সমাপ্তি তো আমার প্রতিপালকের নিকট, (৫৩:৪২)
আর এই যে, তিনিই হাসান, তিনিইঁ কাঁদান, (৫৩:৪৩)
আর এই যে, তিনিই মারেন, তিনিই বাঁচান, (৫৩:৪৪)
আর এই যে, তিনিই সৃষ্টি করেন যুগল-পুরুষ ও নারী (৫৩:৪৫)
শুক্রবিন্দু হইতে, যখন উহা স্খলিত হয়, (৫৩:৪৬)
আর এই যে, পুনরুত্থান ঘটাইবার দায়িত্ব তাঁহারই, (৫৩:৪৭)
আর এই যে, তিনিই অভাবমুক্ত করেন ও সম্পদ দান করেন, (৫৩:৪৮)
আর এই যে, তিনি শি‘রা নক্ষত্রের মালিক। (৫৩:৪৯)
আর এই যে, তিনিই প্রাচীন ‘আদ সম্প্রদায়কে ধ্বংস করিয়াছিলেন (৫৩:৫০)
এবং সামূদ সম্প্রদায়কেও; কাহাকেও তিনি বাকি রাখেন নাই- (৫৩:৫১)
আর ইহাদের পূর্বে নূহের সম্প্রদায়কেও, উহারা ছিল অতিশয় জালিম ও অবাধ্য। (৫৩:৫২)
উল্টানো আবাসভূমিকে নিক্ষেপ করিয়াছিলেন, (৫৩:৫৩)
উহাকে আচ্ছন্ন করিল কী সর্বগ্রাসী শাস্তি! (৫৩:৫৪)
তবে তুমি তোমার প্রতিপালকের কোন্ অনুগ্রহ সম্পর্কে সন্দেহ পোষণ করিবে? (৫৩:৫৫)
অতীতের সতর্ককারীদের ন্যায় এই নবীও এক সতর্ককারী। (৫৩:৫৬)
কিয়ামত আসন্ন, (৫৩:৫৭)
আল্লাহ্ ব্যতীত কেহই ইহা ব্যক্ত করিতে সক্ষম নয়। (৫৩:৫৮)
তোমরা কি এই কথায় বিস্ময় বোধ করিতেছ! (৫৩:৫৯)
এবং হাসিঠাট্টা করিতেছ! ক্রন্দন করিতেছ না? (৫৩:৬০)
তোমরা তো উদাসীন, (৫৩:৬১)
অতএব আল্লাহ্কে সিজ্দা কর এবং তাঁহারই ‘ইবাদত কর। (৫৩:৬২)
তুমি তোমার সুমহান প্রতিপালকের নামের পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা কর, (৮৭:১)
যিনি সৃষ্টি করেন ও সুঠাম করেন। (৮৭:২)
এবং যিনি পরিমিত বিকাশ সাধন করেন ও পথনির্দেশ করেন, (৮৭:৩)
এবং যিনি তৃণাদি উৎপন্ন করেন, (৮৭:৪)
পরে উহাকে ধূসর আবর্জনায় পরিণত করেন। (৮৭:৫)

