কালপ্রবাহে মানুষের উপর তো এমন এক সময় আসিয়াছিল যখন সে উল্লেখযোগ্য কিছু ছিল না। (৭৬:১)
আমি তো মানুষকে সৃষ্টি করিয়াছি মিলিত শুক্রবিন্দু হইতে, তাহাকে পরীক্ষা করিবার জন্য; এইজন্য আমি তাহাকে করিয়াছি শ্রবণ ও দৃষ্টিশক্তি সম্পন্ন। (৭৬:২)
আমি তাহাকে পথের নির্দেশ দিয়াছি, হয় সে কৃতজ্ঞ হইবে, না হয় সে অকৃতজ্ঞ হইবে। (৭৬:৩)
আমি অকৃতজ্ঞদের জন্য প্রস্তুত রাখিয়াছি শৃংখল, বেড়ি ও লেলিহান অগ্নি। (৭৬:৪)
সৎকর্মশীলেরা পান করিবে এমন পানীয় যাহার মিশ্রণ কাফূর- (৭৬:৫)
সুতরাং ধৈর্যের সঙ্গে তুমি তোমার প্রতিপালকের নির্দেশের প্রতীক্ষা কর এবং উহাদের মধ্যে যে পাপিষ্ঠ অথবা কাফির তাহার আনুগত্য করিও না। (৭৬:২৪)
আমি তো তোমাদেরকে আসন্ন শাস্তি সম্পর্কে সতর্ক করিলাম; সেই দিন মানুষ তাহার কৃতকর্ম প্রত্যক্ষ করিবে এবং কাফির বলিবে, ‘হায়, আমি যদি মাটি হইতাম!’ (৭৮:৪০)
তোমাদের মধ্যে যে সরল পথে চলিতে চায়, তাহার জন্য। (৮১:২৮)
তোমরা ইচ্ছা করিবে না, যদি জগতসমূহের প্রতিপালক আল্লাহ্ ইচ্ছা না করেন। (৮১:২৯)
শপথ রজনীর, যখন সে আচ্ছন্ন করে, (৯২:১)
শপথ দিবসের, যখন উহা উদ্ভাসিত হয় (৯২:২)
এবং শপথ তাঁহার, যিনি নর ও নারী সৃষ্টি করিয়াছেন- (৯২:৩)
অবশ্যই তোমাদের কর্মপ্রচেষ্টা বিভিন্ন প্রকৃতির।‘ (৯২:৪)
সুতরাং কেহ দান করিলে, মুত্তাকী হইলে। (৯২:৫)
এবং যাহা উত্তম তাহা সত্য বলিয়া গ্রহণ করিলে, (৯২:৬)
আমি তাহার জন্য সুগম করিয়া দিব সহজ পথ। (৯২:৭)
এবং কেহ কার্পণ্য করিলে ও নিজেকে স্বয়ংসম্পূর্ণ মনে করিলে, (৯২:৮)
আর যাহা উত্তম তাহা অস্বীকার করিলে, (৯২:৯)
তাহার জন্য আমি সুগম করিয়া দিব কঠোর পথ। (৯২:১০)
এবং তাহার সম্পদ তাহার কোন কাজে আসিবে না, যখন সে ধ্বংস হইবে। (৯২:১১)
আমার কাজ তো কেবল পথনির্দেশ করা, (৯২:১২)
তিনি তোমাকে পাইলেন পথ সম্পর্কে অনবহিত, অতঃপর তিনি পথের নির্দেশ দিলেন। (৯৩:৭)