আল্লাহ্ তোমাদের শত্রুদেরকে ভালভাবে জানেন। অভিভাবকত্বে আল্লাহ্ই যথেষ্ট এবং সাহায্যে আল্লাহ্ই যথেষ্ট। (৪:৪৫)
বল, ‘আমি কি আসমান ও যমীনের স্রষ্টা আল্লাহ্ ব্যতীত অন্যকে অভিভাবকরূপে গ্রহণ করিব? তিনিই আহার্য দান করেন কিন্তু তাঁহাকে কেহ আহার্য দান করে না’; এবং বল, ‘আমি আদিষ্ট হইয়াছি যেন আত্মসমর্পণকারীদের মধ্যে আমি প্রথম ব্যক্তি হই’; আমাকে আরও আদেশ করা হইয়াছে, ‘তুমি মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হইও না।’ (৬:১৪)
বল, ‘আমি যদি আমার প্রতিপালকের অবাধ্যতা করি তবে আমি ভয় করি মহাদিনের শাস্তির। (৬:১৫)
যাহারা তাহাদের দীনকে ক্রীড়া-কৌতুকরূপে গ্রহণ করে এবং পার্থিব জীবন যাহাদেরকে প্রতারিত করে তুমি তাহাদের সঙ্গ বর্জন কর এবং ইহা দ্বারা তাহাদেরকে উপদেশ দাও, যাহাতে কেহ নিজ কৃতকর্মের জন্য ধ্বংস না হয়, যখন আল্লাহ্ ব্যতীত তাহার কোন অভিভাবক ও সুপারিশকারী থাকিবে না এবং বিনিময়ে সব কিছু দিলেও তাহা গৃহীত হইবে না। ইহারাই নিজেদের কৃতকর্মের জন্য ধ্বংস হইবে; কুফরীহেতু ইহাদের জন্য রহিয়াছে অত্যুষ্ণ পানীয় ও মর্মন্তুদ শাস্তি। (৬:৭০)
আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর সার্বভৌম ক্ষমতা আল্লাহ্রই; তিনিই জীবন দান করেন এবং তিনিই মৃত্যু ঘটান। আল্লাহ্ ব্যতীত তোমাদের কোন অভিভাবক নাই, সাহায্যকারীও নাই। (৯:১১৬)
‘হে আমার প্রতিপালক! তুমি আমাকে রাজ্য দান করিয়াছ এবং স্বপ্নের ব্যাখ্যা শিক্ষা দিয়াছ। হে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর স্রষ্টা! তুমিই ইহলোক ও পরলোকে আমার অভিভাবক। তুমি আমাকে মুসলিম হিসাবে মৃত্য দাও এবং আমাকে সৎকর্মপরায়ণদের অন্তুর্ভুক্ত কর।’ (১২:১০১)
তোমরা আল্লাহ্কে ব্যর্থ করিতে পারিবে না পৃথিবীতে, আর না আকাশে এবং আল্লাহ্ ব্যতীত তোমাদের কোন অভিভাবক নাই, সাহায্যকারীও নাই। (২৯:২২)
উহারা কি আল্লাহ্র পরিবর্তে অপরকে অভিভাবকরূপে গ্রহণ করিয়াছে, কিন্তু আল্লাহ্, অভিভাবক তো তিনিই, এবং তিনি মৃতকে জীবিত করেন। তিনি সর্ববিষয়ে সর্বশক্তিমান। (৪২:৯)
তোমরা পৃথিবীতে আল্লাহ্র অভিপ্রায়কে ব্যর্থ করিতে পারিবে না এবং আল্লাহ্ ব্যতীত তোমাদের কোন অভিভাবক নাই, সাহায্যকারীও নাই। (৪২:৩১)