যখন আমি ফিরিশতাদের বলিলাম, ‘আদমকে সিজ্দা কর’, তখন ইব্লীস ব্যতীত সকলেই সিজ্দা করিল; সে অমান্য করিল ও অহংকার করিল। সুতরাং সে কাফিরদের অন্তর্ভুক্ত হইল। (২:৩৪)
এবং আমি বলিলাম, ‘হে আদম! তুমি ও তোমার স্ত্রী জান্নাতে বসবাস কর এবং যেথা ইচ্ছা স্বচ্ছন্দে আহার কর, কিন্তু এই বৃক্ষের নিকটবর্তী হইও না; হইলে তোমরা অন্যায়কারীদের অন্তর্ভুক্ত হইবে।’ (২:৩৫)
কিন্তু শয়তান উহা হইতে তাহাদের পদস্খলন ঘটাইল এবং তাহারা যেখানে ছিল সেখান হইতে তাহাদেরকে বহিস্কার করিল। আমি বলিলাম, ‘তোমরা একে অন্যের শত্রুরূপে নামিয়া যাও, পৃথিবীতে কিছুকালের জন্য তোমাদের বসবাস ও জীবিকা রহিল।’ (২:৩৬)
হে মানবজাতি! পৃথিবীতে যাহা কিছু বৈধ ও পবিত্র খাদ্যবস্তু রহিয়াছে তাহা হইতে তোমরা আহার কর এবং শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করিও না, নিশ্চয় সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু। (২:১৬৮)
সে তো কেবল তোমাদেরকে মন্দ ও অশ্লীল কাজের এবং আল্লাহ্ সম্বন্ধে তোমরা যাহা জান না এমন সব বিষয় বলার নির্দেশ দেয়। (২:১৬৯)
শয়তান তোমাদের দারিদ্র্যের ভয় দেখায় এবং অশ্লীলতার নির্দেশ দেয়। আর আল্লাহ্ তোমাদের তাঁহার ক্ষমা এবং অনুগ্রহের প্রতিশ্রুতি প্রদান করেন। আল্লাহ্ প্রাচুর্যময়, সর্বজ্ঞ। (২:২৬৮)
ইহারাই শয়তান, তোমাদেরকে তাহার বন্ধুদের ভয় দেখায়; সুতরাং যদি তোমরা মু’মিন হও তবে তোমরা তাহাদেরকে ভয় করিও না, আমাকেই ভয় কর। (৩:১৭৫)
যাহারা মু’মিন তাহারা আল্লাহ্র পথে যুদ্ধ করে এবং যাহারা কাফির তাহারা তাগূতের পথে যুদ্ধ করে। সুতরাং তোমরা শয়তানের বন্ধুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ কর; শয়তানের কৌশল অবশ্যই দুর্বল। (৪:৭৬)
তাঁহার পরিবর্তে তাহারা দেবীরই পূজা করে এবং বিদ্রোহী শয়তানেরই পূজা করে- (৪:১১৭)
আল্লাহ্ তাহাকে লা‘নত করেন এবং সে বলে, ‘আমি অবশ্যই তোমার বান্দাদের এক নির্দিষ্ট অংশকে আমার অনুসারী করিয়া লইব। (৪:১১৮)
আমি তাহাদেরকে পথভ্রষ্ট করিবই; তাহাদের হৃদয়ে মিথ্যা বাসনার সৃষ্টি করিবই, আমি তাহাদেরকে নিশ্চয়ই নির্দেশ দিব আর তাহারা পশুর কর্ণচ্ছেদ করিবেই, এবং তাহাদেরকে নিশ্চয়ই নির্দেশ দিব আর তাহারা আল্লাহ্র সৃষ্টি বিকৃত করিবেই। আল্লাহ্র পরিবর্তে কেহ শয়তানকে অভিভাবকরূপে গ্রহণ করিলে সে স্পষ্টতই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। (৪:১১৯)
শয়তান তো মদ ও জুয়া দ্বারা তোমাদের মধ্যে শত্রুতা ও বিদ্বেষ ঘটাইতে চায় এবং তোমাদেরকে আল্লাহ্র স্মরণে ও সালাতে বাধা দিতে চায়। তবে কি তোমরা নিবৃত্ত হইবে না? (৫:৯১)
এইরূপে আমি মানব ও জিনের মধ্যে শয়তানদেরকে প্রত্যেক নবীর শত্রু করিয়াছি, প্রতারণার উদ্দেশ্যে তাহাদের একে অন্যকে চমকপ্রদ বাক্য দ্বারা প্ররোচিত করে। যদি তোমার প্রতিপালক ইচ্ছা করিতেন তবে তাহারা ইহা করিত না; সুতরাং তুমি তাহাদেরকে ও তাহাদের মিথ্যা রচনাকে বর্জন কর। (৬:১১২)
যাহাতে আল্লাহ্র নাম নেওয়া হয় নাই তাহার কিছুই তোমরা আহার করিও না; উহা অবশ্যই পাপ। নিশ্চয়ই শয়তানেরা তাহাদের বন্ধুদেরকে তোমাদের সঙ্গে বিবাদ করিতে প্ররোচনা দেয়; যদি তোমরা তাহাদের কথামত চল তবে তোমরা অবশ্যই মুশরিক হইবে। (৬:১২১)
আমিই তোমাদেরকে সৃষ্টি করি, অতঃপর তোমাদের আকৃতি দান করি এবং তৎপর ফিরিশ্তাদেরকে আদমকে সিজদা করিতে বলি; ইবলীস ব্যতীত সকলেই সিজ্দা করিল। সে সিজদাকারীদের অন্তর্ভুক্ত হইল না। (৭:১১)
তিনি বলিলেন, ‘আমি যখন তোমাকে আদেশ দিলাম তখন কী তোমাকে নিবৃ্ত করিল যে, তুমি সিজদা করিলে না?’ সে বলিল, ‘আমি তাহার অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ; তুমি আমাকে অগ্নি দ্বারা সৃষ্টি করিয়াছ এবং তাহাকে কর্দম দ্বারা সৃষ্টি করিয়াছ।’ (৭:১২)
তিনি বলিলেন, ‘এই স্থান হইতে নামিয়া যাও, এখানে থাকিয়া অহংকর করিবে, ইহা হইতে পারে না। সুতরাং বাহির হইয়া যাও, তুমি অধমদের অন্তর্ভুক্ত।’ (৭:১৩)
সে বলিল, ‘পুনরুত্থান দিবস পর্যন্ত আমাকে অবকাশ দাও।’ (৭:১৪)
তিনি বলিলেন, ‘যাহাদেরকে অবকাশ দেওয়া হইয়াছে তুমি অবশ্যই তাহাদের অন্তর্ভুক্ত হইলে।’ (৭:১৫)
সে বলিল, ‘তুমি আমাকে শাস্তিদান করিলে, এইজন্য আমিও তোমার সরল পথে মানুষের জন্য নিশ্চয় ওঁৎ পাতিয়া থাকিব। (৭:১৬)
‘অতঃপর আমি তাহাদের নিকট আসিবই তাহাদের সম্মুখ, পশ্চাৎ, দক্ষিণ ও বাম দিক হইতে এবং তুমি তাহাদের অধিকাংশকে কৃতজ্ঞ পাইবে না।’ (৭:১৭)
তিনি বলিলেন, ‘এই স্থান হইতে ধিকৃত ও বিতাড়িত অবস্থায় বাহির হইয়া যাও। মানুষের মধ্যে যাহারা তোমার অনুসরণ করিবে নিশ্চয় আমি তোমাদের সকলের দ্বারা জাহান্নাম পূর্ণ করিবই।’ (৭:১৮)
‘হে আদম! তুমি ও তোমার স্ত্রী জান্নাতে বসবাস কর এবং যেথা ইচ্ছা আহার কর, কিন্তু এই বৃক্ষের নিকটবর্তী হইও না; হইলে তোমরা জালিমদের অন্তর্ভুক্ত হইবে।’ (৭:১৯)
অতঃপর তাহাদের লজ্জাস্থান, যাহা তাহাদের নিকট গোপন রাখা হইয়াছিল তাহা তাহাদের কাছে প্রকাশ করিবার জন্য শয়তান তাহাদেরকে কুমন্ত্রণা দিল এবং বলিল, ‘পাছে তোমরা উভয়ে ফিরিশতা হইয়া যাও কিংবা তোমরা স্থায়ী হও এইজন্যই তোমাদের প্রতিপালক এই বৃক্ষ সম্বন্ধে তোমাদেরকে নিষেধ করিয়াছেন।’ (৭:২০)
সে তাহাদের উভয়ের নিকট শপথ করিয়া বলিল, ‘আমি তো তোমাদের হিতাকাঙ্ক্ষীদের একজন।’ (৭:২১)
এইভাবে সে তাহাদেরকে প্রবঞ্চনার দ্বারা অধঃপতিত করিল। তৎপর যখন তাহারা সেই বৃক্ষ-ফলের আস্বাদ গ্রহণ করিল, তখন তাহাদের লজ্জাস্থান তাহাদের নিকট প্রকাশ হইয়া পড়িল এবং তাহারা জান্নাতের পাতা দ্বারা নিজেদেরকে আবৃত করিতে লাগিল। তখন তাহাদের প্রতিপালক তাহাদেরকে সম্বোধন করিয়া বলিলেন, ‘আমি কি তোমাদেরকে এই বৃক্ষের নিকটবর্তী হইতে বারণ করি নাই এবং আমি কি তোমাদেরকে বলি নাই যে, শয়তান তো তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু?’ (৭:২২)
তাহারা বলিল, ‘হে আমাদের প্রতিপালক! আমরা নিজেদের প্রতি অন্যায় করিয়াছি, যদি তুমি আমাদেরকে ক্ষমা না কর এবং দয়া না কর তবে তো আমরা ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হইব।’ (৭:২৩)
তিনি বলিলেন, ‘তোমরা নামিয়া যাও, তোমরা একে অন্যের শত্রু এবং পৃথিবীতে কিছুকালের জন্য তোমাদের বসবাস ও জীবিকা রহিল।’ (৭:২৪)
তিনি বলিলেন, ‘সেখানেই তোমরা জীবন যাপন করিবে, সেখানেই তোমাদের মৃত্যু হইবে এবং সেখান হইতেই তোমাদেরকে বাহির করিয়া আনা হইবে।’ (৭:২৫)
হে বনী আদম! তোমাদের লজ্জাস্থান ঢাকিবার ও বেশ-ভূষার জন্য আমি তোমাদেরকে পরিচ্ছদ দিয়াছি এবং তাক্ওয়ার পরিচ্ছদ, ইহাই সর্বোৎকৃষ্ট। ইহা আল্লাহ্র নিদর্শনসমূহের অন্যতম, যাহাতে তাহারা উপদেশ গ্রহণ করে। (৭:২৬)
হে বনী আদম! শয়তান যেন তোমাদেরকে কিছুতেই প্রলুব্ধ না করে-যেভাবে তোমাদের পিতামাতাকে সে জান্নাত হইতে বহিস্কার করিয়াছিল, তাহাদেরকে তাহাদের লজ্জাস্থান দেখাইবার জন্য বিবস্ত্র করিয়াছিল। সে নিজে এবং তাহার দল তোমাদেরকে এমনভাবে দেখে যে, তোমরা তাহাদেরকে দেখিতে পাও না। যাহারা ঈমান আনে না, শয়তানকে আমি তাহাদের অভিভাবক করিয়াছি। (৭:২৭)
এবং প্রত্যেক অভিশপ্ত শয়তান হইতে আমি উহাকে রক্ষা করিয়া থাকি; (১৫:১৭)
যখন কুরআন পাঠ করিবে তখন অভিশপ্ত শয়তান হইতে আল্লাহ্র শরণ লইবে (১৬:৯৮)
নিশ্চয়ই উহার কোন আধিপত্য নাই তাহাদের উপর যাহারা ঈমান আনে ও তাহাদের প্রতিপালকেরই উপর নির্ভর করে। (১৬:৯৯)
উহার আধিপত্য তো কেবল তাহাদেরই উপর যাহারা উহাকে অভিভাবকরূপে গ্রহণ করে এবং যাহারা আল্লাহ্র শরীক করে। (১৬:১০০)
যাহারা অপব্যয় করে তাহারা তো শয়তানের ভাই এবং শয়তান তাহার প্রতিপালকের প্রতি অতিশয় অকৃতজ্ঞ। (১৭:২৭)
এবং স্মরণ কর, আমি যখন ফিরিশ্তাগণকে বলিয়াছিলাম, ‘আদমের প্রতি সিজ্দা কর’, তখন তাহারা সকলেই সিজ্দা করিল ইব্লীস ব্যতীত; সে জিনদের একজন, সে তাহার প্রতিপালকের আদেশ অমান্য করিল। তবে কি তোমরা আমার পরিবর্তে উহাকে এবং উহার বংশধরকে অভিভাবকরূপে গ্রহণ করিতেছ? উহারা তো তোমাদের শত্রু। জালিমদের এই বিনিময় কত নিকৃষ্ট! (১৮:৫০)
আকাশমন্ডলীর ও পৃথিবীর সৃষ্টিকালে আমি উহাদেরকে ডাকি নাই এবং উহাদের সৃজনকালেও নয়, আমি বিভ্রান্তকারীদেরকে সাহায্যকারীরূপে গ্রহণ করিবার নই। (১৮:৫১)
অতঃপর শয়তান তাহাকে কুমন্ত্রণা দিল; সে বলিল, ‘হে আদম! আমি কি তোমাকে বলিয়া দিব অনন্ত জীবনপ্রদ বৃক্ষের কথা ও অক্ষয় রাজ্যের কথা?’ (২০:১২০)
মানুষের মধ্যে কতক অজ্ঞানতাবশত আল্লাহ্ সম্বন্ধে বিতন্ডা করে এবং অনুসরণ করে প্রত্যেক বিদ্রোহী শয়তানের, (২২:৩)
হে মু’মিনগণ! তোমরা শয়তানের পদাংক অনুসরণ করিও না। কেহ শয়তানের পদাংক অনুসরণ করিলে শয়তান তো অশ্লীলতা ও মন্দ কাজের নির্দেশ দেয়। আল্লাহ্র অনুগ্রহ ও দয়া না থাকিলে তোমাদের কেহই কখনও পবিত্র হইতে পারিতে না, তবে আল্লাহ্ যাহাকে ইচ্ছা পবিত্র করিয়া থাকেন এবং আল্লাহ্ সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ। (২৪:২১)
শয়তানেরা উহাসহ অবতীর্ণ হয় নাই। (২৬:২১০)
উহারা এই কাজের যোগ্য নয় এবং উহারা ইহার সামর্থ্যও রাখে না। (২৬:২১১)
উহাদেরকে তো শ্রবণের সুযোগ হইতে দূরে রাখা হইয়াছে। (২৬:২১২)
হে মানুষ! তোমরা তোমাদের প্রতিপালকের ভয় কর এবং ভয় কর সেই দিনের, যখন পিতা সন্তানের কোন উপকারে আসিবে না, সন্তানও কোন উপকারে আসিবে না তাহার পিতার। আল্লাহ্র প্রতিশ্রুতি সত্য; সুতরাং পার্থিব জীবন যেন তোমাদেরকে কিছুতেই প্রতারিত না করে এবং সেই প্রবঞ্চক যেন তোমাদেরকে কিছুতেই আল্লাহ্ সম্পর্কে প্রবঞ্চিত না করে। (৩১:৩৩)
হে মানুষ! নিশ্চয়ই আল্লাহ্র প্রতিশ্রুতি সত্য; সুতরাং পার্থিব জীবন যেন তোমাদেরকে কিছুতেই প্রতারিত না করে এবং সেই প্রবঞ্চক যেন কিছুতেই আল্লাহ্ সম্পর্কে তোমাদেরকে প্রবঞ্চিত না করে। (৩৫:৫)
শয়তান তো তোমাদের শত্রু; সুতরাং তাহাকে শত্রু হিসাবে গ্রহণ কর। সে তো তাহার দলবলকে আহ্বান করে কেবল এইজন্য যে, উহারা যেন জাহান্নামী হয়। (৩৫:৬)
হে বনী আদম! আমি কি তোমাদেরকে নির্দেশ দিই নাই যে, তোমরা শয়তানের দাসত্ব করিও না, কারণ সে তো তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু? (৩৬:৬০)
আমি নিকটবর্তী আকাশকে নক্ষত্ররাজির সুষমা দ্বারা সুশোভিত করিয়াছি, (৩৭:৬)
এবং রক্ষা করিয়াছি প্রত্যেক বিদ্রোহী শয়তান হইতে। (৩৭:৭)
ফলে উহারা ঊর্ধ্ব জগতের কিছু শ্রবণ করিতে পারে না এবং উহাদের প্রতি নিক্ষিপ্ত হয় সকল দিক হইতে- (৩৭:৮)
বিতাড়নের জন্য এবং উহাদের জন্য আছে অবিরাম শাস্তি। (৩৭:৯)
তবে কেহ হঠাৎ কিছু শুনিয়া ফেলিলে জ্বলন্ত উল্কাপিন্ড তাহার পশ্চাদ্ধাবন করে। (৩৭:১০)
কেবল ইবলীস ব্যতীত, সে অহংকার করিল এবং কাফিরদের অন্তর্ভুক্ত হইল। (৩৮:৭৪)
তিনি বলিলেন, ‘হে ইবলীস! আমি যাহাকে নিজ হাতে সৃষ্টি করিয়াছি, তাহার প্রতি সিজদাবনত হইতে তোমাকে কিসে বাধা দিল? তুমি কি ঔদ্ধত্য প্রকাশ করিলে, না তুমি উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন?’ (৩৮:৭৫)
সে বলিল, ‘আমি উহা হইতে শ্রেষ্ঠ। আপনি আমাকে আগুন হইতে সৃষ্টি করিয়াছেন এবং উহাকে সৃষ্টি করিয়াছেন কর্দম হইতে।’ (৩৮:৭৬)
তিনি বলিলেন, ‘তুমি এখান হইতে বাহির হইয়া যাও, নিশ্চয়ই তুমি বিতাড়িত। (৩৮:৭৭)
‘এবং তোমার উপর আমার লা‘নত স্থায়ী হইবে, কর্মফল দিবস পর্যন্ত। (৩৮:৭৮)
সে বলিল, হে আমার প্রতিপালক! আপনি আমাকে অবকাশ দিন উত্থান দিবস পর্যন্ত।’ (৩৮:৭৯)
তিনি বলিলেন, ‘তুমি অবকাশপ্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত হইলে- (৩৮:৮০)
‘অবধারিত সময় উপস্থিত হওয়ার দিন পর্যন্ত।’ (৩৮:৮১)
সে বলিল, ‘আপনার ক্ষমতার শপথ! আমি উহাদের সকলকেই পথভ্রষ্ট করিব, (৩৮:৮২)
‘তবে উহাদের মধ্যে আপনার একনিষ্ঠ বান্দাদেরকে নয়।’ (৩৮:৮৩)
তিনি বলিলেন, ‘তবে ইহাই সত্য, আর আমি সত্যই বলি- (৩৮:৮৪)
‘তোমরা দ্বারা ও তোমার অনুসারীদের দ্বারা আমি জাহান্নাম পূর্ণ করিবই।’ (৩৮:৮৫)
শয়তান যেন তোমাদেরকে কিছুতেই নিবৃত্ত না করে, সে তো তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু। (৪৩:৬২)
আত্মগোপনকারী কুমন্ত্রণাদাতার অনিষ্ট হইতে, (১১৪:৪)
‘যে কুমন্ত্রণা দেয় মানুষের অন্তরে, (১১৪:৫)
‘জিনের মধ্য হইতে এবং মানুষের মধ্য হইতে।’ (১১৪:৬)