এবং নিশ্চয় আমি মূসাকে কিতাব দিয়াছি এবং তাহার পরে পর্যায়ক্রমে রাসূলগণকে প্রেরণ করিয়াছি, মার্ইয়ান-তনয় ‘ঈসাকে স্পষ্ট প্রমাণ দিয়াছি এবং ‘পবিত্র আত্মা’ দ্বারা তাহাকে শক্তিশালী করিয়াছি। তবে কি যখনই কোন রাসূল তোমাদের নিকট এমন কিছু আনিয়াছে যাহা তোমাদের মনঃপূত নয় তখনই তোমরা অহংকার করিয়াছ আর কতককে অস্বীকার করিয়াছ এবং কতককে হত্যা করিয়াছ? (২:৮৭)
এবং নিশ্চয় মূসা তোমাদের নিকট স্পষ্ট প্রমাণসহ আসিয়াছে, তাহার পরে তোমরা গো-বৎসকে উপাস্যরূপে গ্রহণ করিয়াছিলে। আর তোমরা তো জালিম। (২:৯২)
যখন আল্লাহ্র পক্ষ হইতে তাহাদের নিকট রাসূল আসিল, যে তাহাদের নিকট যাহা রহিয়াছে উহার প্রত্যায়নকারী, তখন যাহাদেরকে কিতাব দেওয়া হইয়াছিল তাহাদের একদল আল্লাহ্র কিতাবটিকে পশ্চাতে নিক্ষেপ করিল, যেন তাহারা জানে না। (২:১০১)
আমি তোমাকে সত্যসহ শুভ সংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে প্রেরণ করিয়াছি। জাহান্নামীদের সম্বন্ধে কোন প্রশ্ন করা হইবে না। (২:১১৯)
যেমন আমি তোমাদের মধ্য হইতে তোমাদের নিকট রাসূল প্রেরণ করিয়াছি, যে আমার আয়াতসমূহ তোমাদের নিকট তিলাওয়াত করে, তোমাদেরকে পবিত্র করে এবং কিতাব ও হিক্মত শিক্ষা দেয় আর তোমরা যাহা জানিতে না তাহা শিক্ষা দেয়। (২:১৫১)
এই সকল আল্লাহ্র আয়াত, আমি তোমার নিকট উহা যথাযথভাবে তিলাওয়াত করিতেছি, আর নিশ্চয়ই তুমি রাসূলগণের অন্তর্ভুক্ত। (২:২৫২)
এই রাসূলগণ, তাহাদের মধ্যে কাহাকেও কাহারও উপর শ্রেষ্ঠত্ব দিয়াছি। তাহাদের মধ্যে এমন কেহ রহিয়াছে যাহার সঙ্গে আল্লাহ্ কথা বলিয়াছেন, আবার কাহাকেও উচ্চ মর্যাদায় উন্নীত করিয়াছেন। মার্ইয়াম-তনয় ‘ঈসাকে স্পষ্ট প্রমাণ প্রদান করিয়াছি ও পবিত্র আত্মা দ্বারা তাহাকে শক্তিশালী করিয়াছি। আল্লাহ্ ইচ্ছা করিলে তাহাদের পরবর্তীরা তাহাদের নিকট স্পষ্ট প্রমাণ সমাগত হওয়ার পরও পারস্পরিক যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত হইত না; কিন্তু তাহাদের মধ্যে মতভেদ ঘটিল। ফলে তাহাদের কিছুসংখ্যক ঈমান আনিল এবং কিছুসংখ্যক কুফরী করিল। আল্লাহ্ ইচ্ছা করিলে তাহারা পারস্পারিক যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত হইত না; কিন্তু আল্লাহ্ যাহা ইচ্ছা তাহা করেন। (২:২৫৩)
কোন ব্যক্তিকে আল্লাহ্ কিতাব, হিক্মত ও নবুওয়াত দান করিবার পর সে মানুষকে বলিবে, ‘আল্লাহ্র পরিবর্তে তোমরা আমার দাস হইয়া যাও’, ইহা তাহার জন্য সঙ্গত নহে; বরং সে বলিবে, ‘তোমরা রব্বানী হইয়া যাও, যেহেতু তোমরা কিতাব শিক্ষা দান কর এবং যেহেতু তোমরা অধ্যয়ন কর।’ (৩:৭৯)
মুহাম্মদ একজন রাসূল মাত্র; তাহার পূর্বে বহু রাসূল গত হইয়াছে। সুতরাং যদি সে মারা যায় অথবা সে নিহত হয় তবে তোমরা কি পৃষ্ঠ প্রদর্শন করিবে? এবং কেহ পৃষ্ঠ প্রদর্শন করিলে সে কখনও আল্লাহ্র ক্ষতি করিতে পারিবে না; বরং আল্লাহ্র শীঘ্রই কৃতজ্ঞদের পুরস্কৃত করিবেন। (৩:১৪৪)
রাসূল এই উদ্দেশ্যেই প্রেরণ করিয়াছি যে, আল্লাহ্র নির্দেশ অনুসারে তাহার আনুগত্য করা হইবে। যখন তাহারা নিজেদের প্রতি জুলুম করে তখন তাহারা তোমার নিকট আসিলে ও আল্লাহ্র ক্ষমা প্রার্থনা করিলে এবং রাসূলও তাহাদের জন্য ক্ষমা চাহিলে তাহারা অবশ্যই আল্লাহ্কে পরম ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালুরূপে পাইবে। (৪:৬৪)
আমি তো তোমার নিকট ‘ওহী’ প্রেরণ করিয়াছি যেমন নূহ ও তাহার পরবর্তী নবীগণের নিকট ওহী প্রেরণ করিয়াছিলাম; ইব্রাহীম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়াকূব ও তাহার বংশধরগণ, ‘ঈসা, আইউব, ইউনুস, হারূন ও সুলায়মোনের নিকটও ‘ওহী’ প্রেরণ করিয়াছিলাম এবং দাঊদকে যাবূব দিয়াছিলাম। (৪:১৬৩)
অনেক রাসূল প্রেরণ করিয়াছি যাহাদের কথা পূর্বে আমি তোমাকে বলিয়াছি এবং অনেক রাসূল, যাহাদের কথা তোমাকে বলি নাই। এবং মূসার সঙ্গে আল্লাহ্ সাক্ষাৎ বাক্যালাপ করিয়াছিলেন। (৪:১৬৪)
হে কিতাবীগণ! দীনের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করিও না ও আল্লাহ্ সম্বন্ধে সত্য ব্যতীত বলিও না। মার্ইয়াম-তনয় ‘ঈসা মসীহ্ তো আল্লাহ্র রাসূল এবং তাঁহার বাণী, যাহা তিনি মার্ইয়ামের নিকট প্রেরণ করিয়াছিলেন ও তাঁহার আদেশ। সুতরাং তোমরা আল্লাহ্ ও তাঁহার রাসূলগণে ঈমান আন এবং বলিও না, ‘তিন!’ নিবৃত্ত হও, ইহা তোমাদের জন্য কল্যাণকর হইবে। আল্লাহ্ তো একমাত্র ইলাহ্; তাঁহার সন্তান হইবে- তিনি ইহা হইতে পবিত্র। আসমানে যাহা কিছু আছে ও যমীনে যাহা কিছু আছে সব আল্লাহ্রই; কর্ম-বিধানে আল্লাহ্ই যথেষ্ট। (৪:১৭১)
স্মরণ কর, যে দিন আল্লাহ্ রাসূলগণকে একত্র করিবেন এবং জিজ্ঞাসা করিবেন, ‘তোমরা কী উত্তর পাইয়াছিলে?’ তাহারা বলিবে, ‘এই বিষয়ে আমাদের কোন জ্ঞানই নাই; তুমিই তো অদৃশ্য সম্বন্ধে সম্যক পরিজ্ঞাত।’ (৫:১০৯)
আল্লাহ্ যখন বলিবেন, ‘হে মার্ইয়াম-তনয় ‘ঈসা! তুমি কি লোকদেরকে বলিয়াছিলে, তোমরা আল্লাহ্ ব্যতীত আমাকে ও আমার জননীকে দুই ইলাহ্রূপে গ্রহণ কর?’ সে বলিবে, ‘তুমিই মহিমান্বিত! যাহা বলার অধিকার আমার নাই তাহা বলা আমার পক্ষে শোভন নয়। যদি আমি তাহা বলিতাম তবে তুমি তো তাহা জানিতে। আমার অন্তরের কথা তো তুমি অবগত আছ, কিন্তু তোমার অন্তরের কথা আমি অবগত নই; তুমি অদৃশ্য সম্বন্ধে সম্যক পরিজ্ঞাত।’ (৫:১১৬)
তুমি আমাকে যে আদেশ করিয়াছ তাহা ব্যতীত তাহাদেরকে আমি কিছুই বলি নাই, তাহা এই : ‘তোমরা আমার প্রতিপালক ও তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ্র ‘ইবাদত কর এবং যত দিন আমি তাহাদের মধ্যে ছিলাম তত দিন আমি ছিলাম তাহাদের কার্যকলাপের সাক্ষী; কিন্তু যখন তুমি আমাকে তুলিয়া লইলে তখন তুমিই তো ছিলে তাহাদের কার্যকলাপের তত্ত্বাবধায়ক এবং তুমিই সর্ববিষয়ে সাক্ষী। (৫:১১৭)
তোমার পূর্বেও অনেক রাসূলকে অবশ্যই মিথ্যাবাদী বলা হইয়াছিল; কিন্তু তাহাদেরকে মিথ্যাবাদী বলা ও ক্লেশ দেওয়া সত্ত্বেও তাহারা ধৈর্য ধারণ করিয়াছিল যে পর্যন্ত না আমার সাহায্য তাহাদের নিকট আসিয়াছে। আল্লাহ্র আদেশ কেহ পরিবর্তন করিতে পারে না, রাসূলগণের সম্বন্ধে কিছু সংবাদ তো তোমার নিকট আসিয়াছে। (৬:৩৪)
আর আমি তাহাকে দান করিয়াছিলাম ইসহাক ও ইয়া‘কূব, ইহাদের প্রত্যেককে সৎপথে পরিচালিত করিয়াছিল; পূর্বে নূহ্কেও সৎপথে পরিচালিত করিয়াছিলাম এবং তাহার বংশধর দাঊদ, সুলায়মান ও আইউব, ইউসুফ, মূসা ও হারূনকেও; আর এইভাবেই সৎকর্মপরায়ণদের পুরস্কৃত করি; (৬:৮৪)
এবং যাকারিয়া, ইয়াহ্ইয়া, ‘ঈসা এবং ইল্য়াসকেও সৎপথে পরিচালিত করিয়াছিলাম। ইহারা সকলে সজ্জনদের অন্তর্ভুক্ত; (৬:৮৫)
আরও সৎপথে পরিচালিত করিয়াছিলাম ইস্মাঈল, আল্-য়াসা‘আ, ইয়ূনুস্ ও লূতকে; এবং শ্রেষ্ঠত্ব দান করিয়াছিলাম বিশ্বজগতের উপর প্রত্যেককে- (৬:৮৬)
এবং ইহাদের পিতৃপুরুষ, বংশধর ও ভ্রাতৃবৃন্দের কতককে। আমি তাহাদেরকে মনোনীত করিয়াছিলাম এবং সরল পথে পরিচালিত করিয়াছিলাম। (৬:৮৭)
ইহা আল্লাহ্র হিদায়াত; স্বীয় বান্দাদের মধ্যে যাহাকে ইচ্ছা তিনি ইহা দ্বারা সৎপথে পরিচালিত করেন। তাহারা যদি শির্ক করিত তবে তাহাদের কৃতকর্ম নিষ্ফল হইতই। (৬:৮৮)
আমি উহাদেরকেই কিতাব, কর্তৃত্ব ও নবূওয়াত দান করিয়াছি, অতঃপর যদি ইহারা এইগুলিকে প্রত্যাখ্যানও করে তবে আমি তো এমন এক সম্প্রদায়ের প্রতি এইগুলির ভার অর্পণ করিয়াছি যাহারা এইগুলি প্রত্যাখ্যান করিবে না। (৬:৮৯)
এবং তাহারা যদি তোমার প্রতি মিথ্যা আরোপ করে তবে তুমি বলিও, ‘আমার কর্মের দায়িত্ব আমার এবং তোমাদের কর্মের দায়িত্ব তোমাদের। আমি যাহা করি সে বিষয়ে তোমরা দায়মুক্ত এবং তোমরা যাহা কর সে বিষয়ে আমিও দায়মুক্ত।’ (১০:৪১)
প্রত্যেক জাতির জন্য আছে একজন রাসূল এবং যখন উহাদের রাসূল আসিয়াছে তখন ন্যায়বিচারের সঙ্গে উহাদের মীমাংসা হইয়াছে এবং উহাদের প্রতি জুলুম করা হয় নাই। (১০:৪৭)
তোমার পূর্বে আমি তো অনেক রাসূল প্রেরণ করিয়াছিলাম এবং তাহাদেরকে স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততি দিয়াছিলাম। আল্লাহ্র অনুমতি ব্যতীত কোন নিদর্শন উপস্থিত করা কোন রাসূলের কাজ নয়। প্রত্যেক বিষয়ের নির্ধারিত কাল লিপিবদ্ধ। (১৩:৩৮)
আমি প্রত্যেক রাসূলকেই তাহার স্বজাতির ভাষাভাষী করিয়া পাঠাইয়াছি তাহাদের নিকট পরিস্কারভাবে ব্যাখ্যা করিবার জন্য, আল্লাহ্ যাহাকে ইচ্ছা বিভ্রান্ত করেন এবং যাহাকে ইচ্ছা সৎপথে পরিচালিত করেন এবং তিনি পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়। (১৪:৪)
আল্লাহ্র ‘ইবাদত করিবার ও তাগূতকে বর্জন করিবার নির্দেশ দিবার জন্য আমি তো প্রত্যেক জাতির মধ্যেই রাসূল পাঠাইয়াছি। অতঃপর উহাদের কতককে আল্লাহ্ সৎপথে পরিচালিত করেন এবং উহাদের কতকের উপর পথভ্রান্তি সাব্যস্ত হইয়াছিল; সুতরাং পৃথিবীতে পরিভ্রমণ কর এবং দেখ, যাহারা সত্যকে মিথ্যা বলিয়াছে তাহাদের পরিণাম কী হইয়াছে! (১৬:৩৬)
তোমাদের প্রতিপালক তোমাদেরকে ভালভাবে জানেন। ইচ্ছা করিলে তিনি তোমাদের প্রতি দয়া করেন এবং ইচ্ছা করিলে তোমাদেরকে শাস্তি দেন; আমি তোমাকে উহাদের অভিভাবক করিয়া পাঠাই নাই। (১৭:৫৪)
যাহারা আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীতে আছে তাহাদেরকে তোমার প্রতিপালক ভালভাবে জানেন। আমি তো নবীগণের কতককে কতকের উপর মর্যাদা দিয়াছি; দাঊদকে আমি যাবূর দিয়াছি। (১৭:৫৫)
বল, ‘আমি তো তোমাদের মত একজন মানুষই, আমার প্রতি প্রত্যাদেশ হয় যে, তোমাদের ইলাহ্ একমাত্র ইলাহ্। সুতরাং যে তাহার প্রতিপালকের সাক্ষাৎ কামনা করে, সে যেন সৎকর্ম করে ও তাহার প্রতিপালকের ‘ইবাদতে কাহাকেও শরীক না করে।’ (১৮:১১০)
অতঃপর সে যখন তাহাদের হইতে ও তাহারা আল্লাহ্ ব্যতীত যাহাদের ‘ইবাদত করিত সেই সকল হইতে পৃথক হইয়া গেল তখন আমি তাহাকে দান করিলাম ইসহাক ও ইয়া‘কূব এবং প্রত্যেককে নবী করিলাম। (১৯:৪৯)
এবং তাহাদেরকে আমি দান করিলাম আমার অনুগ্রহ ও তাহাদের নাম-যশ সমুচ্চ করিলাম। (১৯:৫০)
স্মরণ কর, এই কিতাবে ইসমাঈলের কথা, সে তো ছিল প্রতিশ্রুতি পালনে সত্যাশ্রয়ী এবং সে ছিল রাসূল, নবী; (১৯:৫৪)
স্মরণ কর, এই কিতাবে ইদ্রীসের কথা, সে ছিল সত্যনিষ্ঠ, নবী; (১৯:৫৬)
তোমার পূর্বে আমি ওহীসহ মানুষই পাঠাইয়াছিলাম; তোমরা যদি না জান তবে জ্ঞানীদেরকে জিজ্ঞাসা কর। (২১:৭)
‘হে রাসূলগণ! তোমরা পবিত্র বস্তু হইতে আহার কর ও সৎকর্ম কর; তোমরা যাহা কর সে সম্বন্ধে আমি সবিশেষ অবহিত। (২৩:৫১)
আমি তো আদিষ্ট হইয়াছি এই নগরীর প্রভুর ‘ইবাদত করিতে, যিনি ইহাকে করিয়াছেন সম্মানিত। সমস্ত কিছু তাঁহারই। আমি আরও আদিষ্ট হইয়াছি, যেন আমি আত্মসমর্পণকারীদের অন্তর্ভুক্ত হই। (২৭:৯১)
আমি আরও আদিষ্ট হইয়াছি, কুরআন তিলাওয়াত করিতে; অতএব যে ব্যক্তি সৎপথ অনুসরণ করে, সে সৎপথ অনুসরণ করে নিজেরই কল্যাণের জন্য। আর কেহ ভ্রান্ত পথ অবলম্বন করিলে তুমি বলিও, ‘আমি তো কেবল সতর্ককারীদের মধ্যে একজন।’ (২৭:৯২)
তুমি অবশ্যই রাসূলদের অন্তর্ভুক্ত; (৩৬:৩)
তুমি সরল পথে প্রতিষ্ঠিত। (৩৬:৪)
বরং সে তো সত্য লইয়া আসিয়াছে এবং সে রাসূলদেরকে সত্য বলিয়া স্বীকার করিয়াছে। (৩৭:৩৭)
আমি তো তোমার পূর্বে অনেক রাসূল প্রেরণ করিয়াছিলাম। আমি তাহাদের কাহারও কাহারও কথা তোমার নিকট বিবৃত করিয়াছি এবং কাহারও কাহারও কথা তোমার নিকট বিবৃত করি নাই। আল্লাহ্র অনুমতি ব্যতীত কোন নিদর্শন উপস্থিত করা কোন রাসূলের কাজ নয়। আল্লাহ্র আদেশ আসিলে ন্যায়সংগতভাবে ফয়সালা হইয়া যাইবে। তখন মিথ্যাশ্রয়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হইবে। (৪০:৭৮)
বল, ‘আমি তো তোমাদের মত একজন মানুষই, আমার প্রতি ওহী হয় যে, তোমাদের ইলাহ্ একমাত্র ইলাহ্। অতএব তোমরা তাঁহারই পথ দৃঢ়ভাবে অবলম্বন কর এবং তাঁহারই নিকট ক্ষমা প্রার্থনা কর। দুর্ভোগ অংশীবাদীদের জন্য- (৪১:৬)