পূর্ববর্তীগণ কর্তৃক নিদর্শন অস্বীকার করাই আমাকে নিদর্শন প্রেরণ করা হইতে বিরত রাখে। আমি শিক্ষাপ্রদ নিদর্শনস্বরূপ সামূদ জাতিকে উষ্ট্রী দিয়াছিলাম, অতঃপর তাহারা উহার প্রতি জুলুম করিয়াছিল। আমি কেবল ভীতি প্রদর্শনের জন্যই নিদর্শন প্রেরণ করি। (১৭:৫৯)
উহারা বলিল, ‘তুমি তো জাদুগ্রস্তদের অন্যতম। (২৬:১৫৩)
‘তুমি তো আমাদের মত একজন মানুষ, কাজেই তুমি যদি সত্যবাদী হও তবে একটি নিদর্শন উপস্থিত কর।’ (২৬:১৫৪)
সালিহ্ বলিল, ‘এই একটি উষ্ট্রী, ইহার জন্য আছে পানি পানের পালা এবং তোমাদের জন্য আছে নির্ধারিত দিনে পানি পানের পালা; (২৬:১৫৫)
‘এবং উহার কোন অনিষ্ট সাধন করিও না; করিলে মহাদিবসের শাস্তি তোমাদের উপর আপতিত হইবে।’ (২৬:১৫৬)
কিন্তু উহারা উহাকে বধ করিল, পরিণামে, উহারা অনুতপ্ত হইল। (২৬:১৫৭)
অতঃপর শাস্তি উহাদেরকে গ্রাস করিল। ইহাতে অবশ্যই রহিয়াছে নিদর্শন, কিন্তু উহাদের অধিকাংশই মু’মিন নহে। (২৬:১৫৮)
আমি উহাদের পরীক্ষার জন্য পাঠাইয়াছি এক উষ্ট্রী, অতএব তুমি উহাদের আচরণ লক্ষ্য কর এবং ধৈর্যশীল হও। (৫৪:২৭)
এবং উহাদেরকে জানাইয়া দাও যে, উহাদের মধ্যে পানি বণ্টন নির্ধারিত এবং পানির অংশের জন্য প্রত্যেকে উপস্থিত হইবে পালাক্রমে। (৫৪:২৮)
অতঃপর উহারা উহাদের এক সঙ্গীকে আহ্বান করিল, সে উহাকে ধরিয়া হত্যা করিল। (৫৪:২৯)
কিরূপ কঠোর ছিল আমার শাস্তি ও সতর্কবাণী। (৫৪:৩০)
আমি উহাদেরকে আঘাত হানিয়াছিলাম এক মহানাদ দ্বারা; ফলে উহারা হইয়া গেল খোঁয়াড় প্রস্তুতকারীর বিখন্ডিত শুষ্ক শাখা-প্রশাখার ন্যায়। (৫৪:৩১)
সামূদ সম্প্রদায় অবাধ্যতাবশত অস্বীকার করিয়াছিল। (৯১:১১)
উহাদের মধ্যে যে সর্বাধিক হতভাগ্য, সে যখন তৎপর হইয়া উঠিল, (৯১:১২)
তখন আল্লাহ্র রাসূল উহাদেরকে বলিল, ‘আল্লাহ্র উষ্ট্রী ও উহাকে পানি পান করাইবার বিষয়ে সাবধান হও।’ (৯১:১৩)
কিন্তু উহারা রাসূলকে অস্বীকার করিল এবং উহাকে কাটিয়া ফেলিল। উহাদের পাপের জন্য উহাদের প্রতিপালক উহাদেরকে সমূলে ধ্বংস করিয়া একাকার করিয়া দিলেন। (৯১:১৪)
এবং ইহার পরিণাম সম্পর্কে তিনি ভয় করেন না। (৯১:১৫)