বল, ‘আমি কি তোমাদেরকে এই সব বস্তু হইতে উৎকৃষ্টতর কোন কিছুর সংবাদ দিব? যাহারা তাক্ওয়া অবলম্বন করিয়া চলে তাহাদের জন্য তাহাদের প্রতিপালকের নিকট জান্নাতসমূহ রহিয়াছে, যাহার পাদদেশে নদী প্রবাহিত। আর সেখানে তাহারা স্থায়ী হইবে, তাহাদের জন্য পবিত্র সঙ্গিনীগণ এবং আল্লাহ্র নিকট হইতে সন্তুষ্টি রহিয়াছে। আল্লাহ্ বান্দাদের সম্পর্কে সম্যক দ্রষ্টা। (৩:১৫)
যাহারা ঈমান আনে ও ভাল কাজ করে তাহাদেরকে দাখিল করিব জান্নাতে যাহার পাদদেশে নদী প্রবাহিত; সেখানে তাহারা চিরস্থায়ী হইবে, সেখানে তাহাদের জন্য পবিত্র স্ত্রী থাকিবে এবং তাহাদেরকে চিরস্নিগ্ধ ছায়ায় দাখিল করিব। (৪:৫৭)
তাহাদের সঙ্গে থাকিবে আনতনয়না, আয়তলোচনা হূরীগণ। (৩৭:৪৮)
তাহারা যেন সুরক্ষিত ডিম্ব। (৩৭:৪৯)
এবং তাহাদের পার্শ্বে থাকিবে আনতনয়না সমবয়স্বাগণ। (৩৮:৫২)
এইরূপই ঘটিবে; আমি উহাদেরকে সঙ্গিনী দান করিব আয়তলোচনা হুর, (৪৪:৫৪)
তাহারা বসিবে শ্রেণীবদ্ধভাবে সজ্জিত আসনে হেলান দিয়া; আমি তাহাদের মিলন ঘটাইব আয়তলোচনা হূরের সঙ্গে; (৫২:২০)
তাহাদের সেবায় নিয়োজিত থাকিবে কিশোরেরা, সুরক্ষিত মুক্তাসদৃশ। (৫২:২৪)
সেই সকলের মাঝে রহিয়াছে বহু আনতনয়না, যাহাদেরকে পূর্বে কোন মানুষ অথবা জিন স্পর্শ করে নাই। (৫৫:৫৬)
তাহারা যেন পদ্মরাগ ও প্রবাল। (৫৫:৫৮)
সেই উদ্যানসমূহের মাঝে রহিয়াছে সুশীলা, সুন্দরীগণ। (৫৫:৭০)
তাহারা হূর, তাঁবুতে সুরক্ষিতা। (৫৫:৭২)
সুতরাং তোমরা উভয়ে তোমাদের প্রতিপালকের কোন্ অনুগ্রহ অস্বীকার করিবে? (৫৫:৭৩)
ইহাদেরকে ইতিপূর্বে কোন মানুষ অথবা জিন স্পর্শ করে নাই। (৫৫:৭৪)
সুতরাং তোমরা উভয়ে তোমাদের প্রতিপালকের কোন্ অনুগ্রহ অস্বীকার করিবে? (৫৫:৭৫)
উহারা হেলান দিয়া বসিবে সবুজ তাকিয়ায় ও সুন্দর গালিচার উপরে। (৫৫:৭৬)
তাহাদের সেবায় ঘোরাফেরা করিবে চির-কিশোরেরা (৫৬:১৭)
পানপাত্র, কুঁজা ও প্রস্রবণ-নিঃসৃত সুরাপূর্ণ পেয়ালা লইয়া। (৫৬:১৮)
আর তাহাদের জন্য থাকিবে আয়তলোচনা হূর, (৫৬:২২)
সুরক্ষিত মুক্তাসদৃশ, (৫৬:২৩)
আর সমুচ্চ শয্যাসমূহ; (৫৬:৩৪)
উহাদেরকে আমি সৃষ্টি করিয়াছি বিশেষরূপে- (৫৬:৩৫)
উহাদেরকে করিয়াছি কুমারী, (৫৬:৩৬)
সোহাগিনী ও সমবয়স্কা, (৫৬:৩৭)
ডানদিকের লোকদের জন্য। (৫৬:৩৮)
তাহাদের অনেকে হইবে পূর্ববর্তীদের মধ্য হইতে, (৫৬:৩৯)
এবং অনেকে হইবে পরবর্তীদের মধ্য হইতে। (৫৬:৪০)
আর বামদিকের দল, কত হতভাগ্য বাম দিকের দল! (৫৬:৪১)