প্রত্যেক সীমালংঘনকারীই পৃথিবীতে যাহা কিছু আছে তাহা যদি তাহার হইত তবে সে মুক্তির বিনিময়ে উহা দিয়া দিত; এবং যখন উহারা শাস্তি প্রত্যক্ষ করিবে তখন মনস্তাপ গোপন করিবে। উহাদের মীমাংসা ন্যায়বিচারের সঙ্গে করা হইবে এবং উহাদের প্রতি জুলুম করা হইবে না। (১০:৫৪)
সাবধান! আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীতে যাহা কিছু আছে তাহা আল্লাহ্রই। সাবধান! আল্লাহ্র প্রতিশ্রুতি সত্য, কিন্তু উহদের অধিকাংশই অবগত নয়। (১০:৫৫)
তোমরা যাহা গোপন রাখ এবং যাহা প্রকাশ কর আল্লাহ্ তাহা জানেন। (১৬:১৯)
ইহা আল্লাহ্রই প্রতিশ্রুতি; আল্লাহ্ তাহার প্রতিশ্রুতি ব্যতিক্রম করেন না, কিন্তু অধিকাংশ লোক জানে না। (৩০:৬)
উহারা পার্থিব জীবনের বাহ্য দিক সম্বন্ধে অবগত, আর আখিরাত সম্বন্ধে উহারা গাফিল। (৩০:৭)
তুমি একনিষ্ঠ হইয়া নিজকে দীনে প্রতিষ্ঠিত কর। আল্লাহ্র প্রকৃতির অনুসরণ কর, যে প্রকৃতি অনুযায়ী তিনি মানুষ সৃষ্টি করিয়াছেন; আল্লাহ্র সৃষ্টির কোন পরিবর্তন নাই। ইহাই সরল দীন; কিন্তু অধিকাংশ মানুষ জানে না। (৩০:৩০)
মানুষের মধ্যে কেহ কেহ অজ্ঞতাবশত আল্লাহ্র পথ হইতে বিচ্যুত করিবার জন্য অসার বাক্য ক্রয় করিয়া নেয় এবং আল্লাহ্-প্রদর্শিত পথ লইয়া ঠাট্টা-বিদ্রূপ করে। উহাদেরই জন্য রহিয়াছে অবমাননাকর শাস্তি। (৩১:৬)
যখন উহার নিকট আমার আয়াত আবৃত্তি করা হয় তখন সে দম্ভভরে মুখ ফিরাইয়া নেয় যেন সে ইহা শুনিতে পায় নাই, যেন উহার কর্ণ দুইটি বধির; অতএব উহাদেরকে মর্মন্তুদ শাস্তির সংবাদ দাও। (৩১:৭)
আমি তো আসমান, যমীন ও পর্বতমালার প্রতি এই আমানত পেশ করিয়াছিলাম, উহারা ইহা বহন করিতে অস্বীকার করিল এবং উহাতে শংকিত হইল, কিন্তু মানুষ উহা বহন করিল; সে তো অতিশয় জালিম, অতিশয় অজ্ঞ। (৩৩:৭২)
আমি তো তোমাকে সমগ্র মানবজাতির প্রতি সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে প্রেরণ করিয়াছি; কিন্তু অধিকাংশ মানুষ জানে না। (৩৪:২৮)
বল, ‘আমার প্রতিপালক যাহার প্রতি ইচ্ছা তাহার রিযিক বর্ধিত করেন অথবা সীমিত করেন; কিন্তু অধিকাংশ লোকই ইহা জানে না।’ (৩৪:৩৬)
উহারা বলে, ‘দয়াময় আল্লাহ্ ইচ্ছা করিলে আমরা ইহাদের পূজা করিতাম না।’ এ বিষয়ে উহাদের কোন জ্ঞান নাই; উহারা তো কেবল মনগড়া বলিতেছে। (৪৩:২০)
ইহা কোন কবির রচনা নয়; তোমরা অল্পই বিশ্বাস কর, (৬৯:৪১)
ইহা কোন গণকের কথাও নয়, তোমরা অল্পই অনুধাবন কর। (৬৯:৪২)