ফিরিশ্তাগণ যাহাদের মৃত্যু ঘটায় পবিত্র থাকা অবস্থায়। ফিরিশতাগণ বলিবে, ‘তোমাদের প্রতি শান্তি! তোমরা যাহা করিতে তাহার ফলে জান্নাতে প্রবেশ কর।’ (১৬:৩২)
শপথ তাহাদের যাহারা নির্মমভাবে উৎপাটন করে, (৭৯:১)
এবং যাহারা মৃদুভাবে বন্ধনমুক্ত করিয়া দেয় (৭৯:২)
এবং যাহারা তীব্র গতিতে সন্তরণ করে, (৭৯:৩)
আর যাহারা দ্রুতবেগে অগ্রসর হয়, (৭৯:৪)
অতঃপর যাহারা সকল কর্ম নির্বাহ করে। (৭৯:৫)
তুমি যদি দেখিতে পাইতে ফিরিশ্তাগণ কাফিরদের মুখমন্ডলে ও পৃষ্ঠদেশে আঘাত করিয়া তাহাদের প্রাণ হরণ করিতেছে এবং বলিতেছে, ‘তোমরা দহনযন্ত্রণা ভোগ কর।’ (৮:৫০)
ইহা তাহা, তোমাদের হস্ত যাহা পূর্বে প্রেরণ করিয়াছিল, আল্লাহ্ তো তাহার বান্দাদের প্রতি অত্যাচারী নন। (৮:৫১)
ফির‘আওনের স্বজন ও উহাদের পূর্ববর্তীদের অভ্যাসের ন্যায় ইহারা আল্লাহ্র নিদর্শনকে প্রত্যাখ্যান করে; সুতরাং আল্লাহ্ ইহাদের পাপের জন্য ইহাদেরকে শাস্তি দেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ্ শক্তিমান, শাস্তিদানে কঠোর; (৮:৫২)
যাহারা নিজেদের নিকট সৎপথ ব্যক্ত হইবার পর উহা পরিত্যাগ করে, শয়তান উহাদের কাজকে শোভন করিয়া দেখায় এবং উহাদেরকে মিথ্যা আশা দেয়। (৪৭:২৫)
ইহা এইজন্য যে, আল্লাহ্ যাহা অবতীর্ণ করিয়াছেন, তাহা যাহারা অপসন্দ করে তাহাদেরকে উহারা বলে, ‘আমরা কোন্ কোন্ বিষয়ে তোমাদের আনুগত্য করিব।’ আল্লাহ্ উহাদের গোপন অভিসন্ধি অবগত আছেন। (৪৭:২৬)
ফিরিশ্তারা যখন উহাদের মুখমন্ডলে ও পৃষ্ঠদেশে আঘাত করিতে করিতে প্রাণ হরণ করিবে, তখন উহাদের দশা কেমন হইবে। (৪৭:২৭)
ইহা এইজন্য যে, উহারা তাহার অনুসরণ করে, যাহা আল্লাহ্র অসন্তোষ জন্মায় এবং তাঁহার সন্তুষ্টিকে অপ্রিয় গণ্য করে; তিনি ইহাদের কর্ম নিষ্ফল করিয়া দেন। (৪৭:২৮)
যাহাদের অন্তরে ব্যাধি আছে তাহারা কি মনে করে যে, আল্লাহ্ কখনো উহাদের বিদ্বেষভাব প্রকাশ করিয়া দিবেন না? (৪৭:২৯)
আমি ইচ্ছা করিলে তোমাকে উহাদের পরিচয় দিতাম। ফলে তুমি উহাদের লক্ষণ দেখিয়া উহাদেরকে চিনিতে পারিতে, তবে তুমি অবশ্যই কথার ভংগিতে উহাদেরকে চিনিতে পারিবে। আল্লাহ্ তোমাদের কর্ম সম্পর্কে অবগত। (৪৭:৩০)