আর যাহারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে তাহারাই জান্নাতবাসী, তাহারা সেখানে স্থায়ী হইবে। (২:৮২)
তোমাদের মধ্যে এমন একদল হউক যাহারা কল্যাণের দিকে আহবান করিবে এবং সৎকর্মের নির্দেশ দিবে ও অসৎকর্মে নিষেধ করিবে; ইহারাই সফলকাম। (৩:১০৪)
হে মু’মিনগণ! তোমরা সুদ খাইও না ক্রমবর্ধমান এবং আল্লাহ্কে ভয় কর যাহাতে তোমরা সফলকাম হইতে পার। (৩:১৩০)
জীবমাত্রই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করিবে। কিয়ামতের দিন তোমাদেরকে তোমাদের কর্মফল পূর্ণ মাত্রায় দেওয়া হইবে। যাহাকে অগ্নি হইতে দূরে রাখা হইবে এবং জান্নাতে দাখিল করা হইবে সে-ই সফলকাম এবং পার্থিব জীবন ছলনাময় ভোগ ব্যতীত কিছুই নয়। (৩:১৮৫)
হে ঈমানদারগণ! তোমরা ধৈর্য ধারণ কর, ধৈর্যে প্রতিযোগিতা কর এবং সর্বদা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত থাক, আল্লাহ্কে ভয় কর যাহাতে তোমরা সফলকাম হইতে পার। (৩:২০০)
এইসব আল্লাহ্র নির্ধারিত সীমা। কেহ আল্লাহ্ ও তাঁহার রাসূলের আনুগত্য করিলে আল্লাহ্ তাহাকে দাখিল করিবেন জান্নাতে, যাহার পাদদেশে নদী প্রবাহিত, সেখানে তাহারা স্থায়ী হইবে এবং ইহা মহাসাফল্য। (৪:১৩)
তাহাদের উভয়ের মধ্যে বিরোধ আশংকা করিলে তোমরা তাহার পরিবার হইতে একজন ও উহার পরিবার হইতে একজন সালিস নিযুক্ত করিবে; তাহারা উভয়ে নিষ্পত্তি চাহিলে আল্লাহ্ তাহাদের মধ্যে মীমাংসার অনুকূল অবস্থা সৃষ্টি করিবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ্ সর্বজ্ঞ, সবিশেষ অবহিত। (৪:৩৫)
কিন্তু তাহাদেরকে নয় যাহারা এমন এক সম্প্রদায়ের সঙ্গে মিলিত হয় যাহাদের সঙ্গে তোমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ, অথবা যাহারা তোমাদের নিকট এমন অবস্থায় আগমন করে যখন তাহাদের মন তোমাদের সঙ্গে অথবা তাহাদের সম্প্রদায়ের সঙ্গে যুদ্ধ করিতে সংকুচিত হয়। আল্লাহ্ যদি ইচ্ছা করিতেন তবে তাহাদেরকে তোমাদের উপর ক্ষমতা দিতেন এবং তাহারা নিশ্চয় তোমাদের সঙ্গে যুদ্ধ করিত। সুতরাং তাহারা যদি তোমাদের নিকট হইতে সরিয়া দাঁড়ায়, তোমাদের সঙ্গে যুদ্ধ না করে এবং তোমাদের নিকট শান্তি প্রস্তাব করে তবে আল্লাহ্ তোমাদের জন্য তাহাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা অবলম্বনের পথ রাখেন না। (৪:৯০)
‘যাহারা অনুসরণ করে বার্তাবাহক উম্মী নবীর, যাহার উল্লেখ তাওরাত ও ইন্জীল, যাহা তাহাদের নিকট আছে তাহাতে লিপিবদ্ধ পায়, যে তাহাদেরকে সৎকাজের নির্দেশ দেয় ও অসৎকাজে বাধা দেয়, যে তাহাদের জন্য পবিত্র বস্তু হালাল করে ও অপবিত্র বস্তু হারাম করে এবং যে মুক্ত করে তাহাদের কে তাহাদের গুরুভার হইতে এবং শৃংখল হইতে- যাহা তাহাদের উপর ছিল। সুতরাং যাহারা তাহার প্রতি ঈমান আনে তাহাকে সম্মান করে, তাহাকে সাহায্য করে এবং যে নূর তাহার সঙ্গে অবতীর্ণ হইয়াছে উহার অনুসরণ করে তাহারাই সফলকাম। (৭:১৫৭)
হে মু’মিনগণ! তোমরা যখন কোন দলের সম্মুখীন হইবে তখন অবিচল থাকিবে এবং আল্লাহ্কে অধিক স্মরণ করিবে, যাহাতে তোমরা সফলকাম হও। (৮:৪৫)
যাহারা ঈমান আনে, হিজরত করে এবং নিজেদের সম্পদ ও নিজেদের জীবন দ্বারা আল্লাহ্র পথে জিহাদ করে তাহারা আল্লাহ্র নিকট মর্যাদায় শ্রেষ্ঠ, আর তাহারাই সফলকাম। (৯:২০)
কিন্তু রাসূল এবং যাহারা তাহার সঙ্গে ঈমান আনিয়াছিল তাহারা নিজ সম্পদ ও জীবন দ্বারা আল্লাহ্র পথে জিহাদ করিয়াছে; উহাদের জন্যই কল্যাণ আছে এবং উহারাই সফলকাম। (৯:৮৮)
নিশ্চয়ই আল্লাহ্ মু’মিনদের নিকট হইতে তাহাদের জীবন ও সম্পদ ক্রয় করিয়া লইয়াছেন, তাহাদের জন্য জান্নাত আছে ইহার বিনিময়ে। তাহারা আল্লাহ্র পথে যুদ্ধ করে, নিধন করে ও নিহত হয়। তাওরাত, ইনজীল ও কুরআনে এই সম্পর্কে তাহাদের দৃঢ় প্রতিশ্রুতি রহিয়াছে। নিজ প্রতিজ্ঞা পালনে আল্লাহ্ অপেক্ষা শ্রেষ্ঠতর কে আছে? তোমরা যে সওদা করিয়াছ সেই সওদার জন্য আনন্দিত হও এবং উহাই তো মহাসাফল্য। (৯:১১১)
হে মু’মিনগণ! তোমরা রুকূ‘ কর, সিজ্দা কর এবং তোমাদের প্রতিপালকের ‘ইবাদত কর ও সৎকর্ম কর, যাহাতে সফলকাম হইতে পার। (২২:৭৭)
এবং জিহাদ কর আল্লাহ্র পথে যেভাবে জিহাদ করা উচিত। তিনি তোমাদেরকে মনোনীত করিয়াছেন। তিনি দীনের ব্যাপারে তোমাদের উপর কোন কঠোরতা আরোপ করেন নাই। ইহা তোমাদের পিতা ইব্রাহীমের মিল্লাত। তিনি পূর্বে তোমাদের নামকরণ করিয়াছেন ‘মুসলিম’ এবং এই কিতাবেও; যাহাতে রাসূল তোমাদের জন্য সাক্ষীস্বরূপ হয় এবং তোমরা সাক্ষীস্বরূপ হও মানব জাতির জন্য। সুতরাং তোমরা সালাত কায়েম কর, যাকাত দাও এবং আল্লাহ্কে অবলম্বন কর; তিনিই তোমাদের অভিভাবক, কত উত্তম অভিভাবক এবং কত উত্তম সাহায্যকারী তিনি! (২২:৭৮)
অবশ্যই সফলকাম হইয়াছে মু’মিনগণ, (২৩:১)
যাহারা বিনয়-নম্র নিজেদের সালাতে, (২৩:২)
যাহারা অসার ক্রিয়াকলাপ হইতে বিরত থাকে, (২৩:৩)
যাহারা যাকাতদানে সক্রিয়, (২৩:৪)
যাহারা নিজেদের যৌন অঙ্গকে সংযত রাখে, (২৩:৫)
নিজেদের পত্নী অথবা অধিকারভুক্ত দাসিগণ ব্যতীত, ইহাতে তাহারা নিন্দনীয় হইবে না, (২৩:৬)
এবং কেহ ইহাদেরকে ছাড়া অন্যকে কামনা করিলে তাহারা হইবে সীমালংঘনকারী, (২৩:৭)
এবং যাহারা নিজেদের আমানত ও প্রতিশ্রুতি রক্ষা করে, (২৩:৮)
এবং যাহারা নিজেদের সালাতসমূহে যত্নবান থাকে, (২৩:৯)
তাহারাই হইবে অধিকারী- (২৩:১০)
অধিকারী হইবে ফিরদাওসের যাহাতে উহারা স্থায়ী হইবে। (২৩:১১)
আমি তো মানুষকে সৃষ্টি করিয়াছি মৃত্তিকার উপাদান হইতে, (২৩:১২)
অতঃপর আমি উহাকে শুক্রবিন্দুরূপে স্থাপন করি এক নিরাপদ আধারে; (২৩:১৩)
পরে আমি শুক্রবিন্দুকে পরিণত করি আলাক-এ, অতঃপর আলাক্কে পরিণত করি পিন্ডে এবং পিন্ডকে পরিণত করি অস্থি-পঞ্জরে; অতঃপর অস্থি-পঞ্জরকে ঢাকিয়া দেই গোশ্ত দ্বারা; অবশেষে উহাকে গড়িয়া তুলি অন্য এক সৃষ্টিরূপে। অতএব সর্বোত্তম স্রষ্টা আল্লাহ্ কত মহান! (২৩:১৪)
ইহার পর তোমরা অবশ্যই মরিবে, (২৩:১৫)
অতঃপর কিয়ামতের দিন অবশ্যই তোমাদেরকে উত্থিত করা হইবে। (২৩:১৬)
আমি তো তোমাদের ঊর্ধ্বে সৃষ্টি করিয়াছি সপ্তস্তর এবং আমি সৃষ্টি বিষয়ে অসতর্ক নই, (২৩:১৭)
এবং আমি আকাশ হইতে বারি বর্ষণ করি পরিমিতভাবে; অতঃপর আমি উহা মৃত্তিকায় সংরক্ষণ করি; আমি উহাকে অপসারিত করিতেও সক্ষম। (২৩:১৮)
আর মু’মিন নারীদেরকে বল, তাহারা যেন তাহাদের দৃষ্টিকে সংযত করে ও তাহাদের লজ্জাস্থানের হিফাযত করে; তাহারা যেন যাহা সাধারণত প্রকাশ থাকে তাহা ব্যতীত তাহাদের আভরণ প্রদর্শন না করে, তাহাদের গ্রীবা ও বক্ষদেশ যেন মাথার কাপড় দ্বারা আবৃত করে, তাহারা যেন তাহাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভ্রাতা, ভ্রাতুষ্পুত্র, ভগ্নিপুত্র, আপন নারীগণ, তাহাদের মালিকানাধীন দাসী, পুরুষদের মধ্যে যৌন কামনা-রহিত পুরুষ এবং নারীদের গোপন অঙ্গ সম্বন্ধে অজ্ঞ বালক ব্যতীত কাহারও নিকট তাহাদের আভরণ প্রকাশ না করে, তাহারা যেন তাহাদের গোপন আভরণ প্রকাশের উদ্দেশ্যে সজোরে পদক্ষেপ না করে। হে মু’মিনগণ! তোমরা সকলে আল্লাহ্র দিকে প্রত্যাবর্তন কর, যাহাতে তোমরা সফলকাম হইতে পার। (২৪:৩১)
মু’মিনদের উক্তি তো এই-যখন তাহাদের মধ্যে ফয়সালা করিয়া দিবার জন্য আল্লাহ্ এবং তাঁহার রাসূলের দিকে আহ্বান করা হয় তখন তাহারা বলে, ‘আমরা শ্রবণ করিলাম ও আনুগত্য করিলাম।’ আর উহারাই তো সফলকাম। (২৪:৫১)
যাহারা আল্লাহ্ ও তাঁহার রাসূলের আনুগত্য করে, আল্লাহ্কে ভয় করে ও তাঁহার অবাধ্যতা হইতে সাবধান থাকে তাহারাই সফলকাম। (২৪:৫২)
তবে যে ব্যক্তি তওবা করিয়াছিল এবং ঈমান আনিয়াছিল ও সৎকর্ম করিয়াছিল, আশা করা যায় সে সাফল্য অর্জনকারীদের অন্তর্ভুক্ত হইবে। (২৮:৬৭)
অতএব আত্মীয়কে দিবে তাহার হক এবং অভাবগ্রস্ত ও মুসাফিরকেও। যাহারা আল্লাহ্র সন্তুষ্টি কামনা করে তাহাদের জন্য ইহা শ্রেয় এবং তাহারাই সফলকাম। (৩০:৩৮)
যাহারা সালাত কায়েম করে, যাকাত দেয়, আর তাহারাই আখিরাতে নিশ্চিত বিশ্বাসী; (৩১:৪)
তাহারাই তাহাদের প্রতিপালকের নির্দেশিত পথে আছে এবং তাহারাই সফলকাম। (৩১:৫)
হে মু’মিনগণ! আল্লাহ্কে ভয় কর এবং সঠিক কথা বল; (৩৩:৭০)
তাহা হইলে তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের কর্ম ত্রুটিমুক্ত করিবেন এবং তোমাদের পাপ ক্ষমা করিবেন। যাহারা আল্লাহ্ ও তাঁহার রাসূলের আনুগত্য করে, তাহারা অবশ্যই মহাসাফল্য অর্জন করিবে। (৩৩:৭১)
‘এবং তুমি তাহাদেরকে শাস্তি হইতে রক্ষা কর। সেই দিন তুমি যাহাকে শাস্তি হইতে রক্ষা করিবে, তাহাকে তো অনুগ্রহই করিবে; ইহাই তো মহাসাফল্য।’ (৪০:৯)
যাহারা ঈমান আনে, সৎকর্ম করে এবং মুহাম্মাদের প্রতি যাহা অবতীর্ণ হইয়াছে তাহাতে বিশ্বাস করে, আর উহাই তাহাদের প্রতিপালক হইতে প্রেরিত সত্য, তিনি তাহাদের মন্দ কর্মগুলি বিদূরিত করিবেন এবং তাহাদের অবস্থা ভাল করিবেন। (৪৭:২)
ইহা এইজন্য যে, যাহারা কুফরী করে তাহারা মিথ্যার অনুসরণ করে এবং যাহারা ঈমান আনে তাহারা তাহাদের প্রতিপালক-প্রেরিত সত্যের অনুসরণ করে। এইভাবে আল্লাহ্ মানুষের জন্য তাহাদের দৃষ্টান্ত প্রদান করেন। (৪৭:৩)
সুতরাং তোমরা হীনবল হইও না এবং সন্ধির প্রস্তাব করিও না, তোমরাই প্রবল; আল্লাহ্ তোমাদের সঙ্গে আছেন, তিনি তোমাদের কর্মফল কখনও ক্ষুণ্ন করিবেন না। (৪৭:৩৫)
তুমি পাইবে না আল্লাহ্ ও আখিরাতে বিশ্বাসী এমন কোন সম্প্রদায়, যাহারা ভালবাসে আল্লাহ্ ও তাঁহার রাসূলের বিরুদ্ধাচারীদেরকে-হউক না এই বিরুদ্ধাচারীরা তাহাদের পিতা, পুত্র, ভ্রাতা অথবা ইহাদের জ্ঞাতি-গোত্র। ইহাদের অন্তরে আল্লাহ্ সুদৃঢ় করিয়াছেন ঈমান এবং তাহাদেরকে শক্তিশালী করিয়াছেন তাঁহার পক্ষ হইতে রূহ্ দ্বারা। তিনি ইহাদেরকে দাখিল করিবেন জান্নাতে, যাহার পাদদেশে নদী প্রবাহিত; সেখানে ইহারা স্থায়ী হইবে; আল্লাহ্ ইহাদের প্রতি সন্তুষ্ট হইয়াছেন এবং ইহারাও তাঁহার প্রতি সন্তুষ্ট, ইহারাই আল্লাহ্র দল। জানিয়া রাখ, আল্লাহ্র দলই সফলকাম হইবে। (৫৮:২২)
আর তাহাদের জন্যও, মুহাজিরদের আগমনের পূর্বে যাহারা এই নগরীতে বসবাস করিয়াছে ও ঈমান আনিয়াছে, তাহারা মুহাজিরদেরকে ভালবাসে এবং মুহাজিরদেরকে যাহা দেওয়া হইয়াছে তাহার জন্য তাহারা অন্তরে আকাঙ্ক্ষা পোষণ করে না, আর তাহারা তাহাদেরকে নিজেদের উপর অগ্রাধিকার দেয় নিজেরা অভাবগ্রস্ত হইলেও। যাহাদেরকে অন্তরের কার্পণ্য হইতে মুক্ত রাখা হইয়াছে, তাহারাই সফলকাম। (৫৯:৯)
তোমরা আল্লাহ্কে যথাসাধ্য ভয় কর, এবং শোন, আনুগত্য কর ও ব্যয় কর তোমাদের নিজেদেরই কল্যাণের জন্য; যাহারা অন্তরের কার্পণ্য হইতে মুক্ত; তাহারাই সফলকাম। (৬৪:১৬)
এবং যাহারা আমানত ও প্রতিশ্রুতি রক্ষা করে, (৭০:৩২)
আর যাহারা তাহাদের সাক্ষ্যদানে অটল, (৭০:৩৩)
এবং নিজেদের সালাতে যত্নবান- (৭০:৩৪)
তাহারাই সম্মানিত হইবে জান্নাতে। (৭০:৩৫)
অবশ্যই যাহারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে তাহাদের জন্য আছে জান্নাত, যাহার পাদদেশে নদী প্রবাহিত, ইহাই মহাসাফল্য। (৮৫:১১)
নিশ্চয় সাফল্য লাভ করিবে যে পবিত্রতা অর্জন করে। (৮৭:১৪)
অতঃপর উহাকে উহার অসৎকর্ম ও উহার সৎকর্মের জ্ঞান দান করিয়াছেন। (৯১:৮)
সে-ই সফলকাম হইবে, যে নিজেকে পবিত্র করিবে। (৯১:৯)
কিন্তু তাহাদেরকে নয় যাহারা মু’মিন ও সৎকর্মপরায়ণ; ইহাদের জন্য তো আছে নিরবচ্ছিন্ন পুরস্কার। (৯৫:৬)
মহাকালের শপথ, (১০৩:১)
মানুষ অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্ত, (১০৩:২)
কিন্তু উহারা নয়, যাহারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের উপদেশ দেয় ও ধৈর্যের উপদেশ দেয়। (১০৩:৩)