আল্লাহ্ নবীর জন্য যাহা বিধিসম্মত করিয়াছেন তাহা করিতে তাহার জন্য কোন বাধা নাই। পূর্বে যেসব নবী অতীত হইয়া গিয়াছে, তাহাদের ক্ষেত্রেও ইহাই ছিল আল্লাহ্র বিধান। আল্লাহ্র বিধান সুনির্ধারিত। (৩৩:৩৮)
পূর্বে যাহারা অতীত হইয়া গিয়াছে তাহাদের ব্যাপারে ইহাই ছিল আল্লাহ্র রীতি। তুমি কখনও আল্লাহ্র রীতিতে কোন পরিবর্তন পাইবে না। (৩৩:৬২)
পৃথিবীতে ঔদ্ধত্য প্রকাশ এবং কূট ষড়যন্ত্রের কারণে। কূট ষড়যন্ত্র উহার উদ্যোক্তাদেরকেই পরিবেষ্টন করে। তবে কি ইহারা প্রতীক্ষা করিতেছে পূর্ববর্তীদের প্রতি প্রযুক্ত বিধানের? কিন্তু তুমি আল্লাহ্র বিধানের কখনও কোন পরিবর্তন পাইবে না এবং আল্লাহ্র বিধানের কোন ব্যতিক্রমও দেখিবে না। (৩৫:৪৩)
উহারা যখন আমার শাস্তি প্রত্যক্ষ করিল তখন উহাদের ঈমান উহাদের কোন উপকারে আসিল না। আল্লাহ্র এই বিধান পূর্ব হইতেই তাঁহার বান্দাদের মধ্যে চলিয়া আসিতেছে এবং সেই ক্ষেত্রে কাফিররা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। (৪০:৮৫)
ইহাই আল্লাহ্র বিধান-প্রাচীন কাল হইতে চলিয়া আসিতেছে, তুমি আল্লাহ্র বিধানে কোন পরিবর্তন পাইবে না। (৪৮:২৩)
তোমাদের পূর্বে বহু বিধান-ব্যবস্থা গত হইয়াছে, সুতরাং তোমরা পৃথিবী ভ্রমণ কর এবং দেখ মিথ্যাশ্রয়ীদের কী পরিণাম! (৩:১৩৭)
যখন উহাদের নিকট পথনির্দেশ আসে তখন মানুষকে ঈমান আনা এবং তাহাদের প্রতিপালকের নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করা হইতে বিরত রাখে কেবল ইহা যে, তাহাদের নিকট পূর্ববর্তীদের বেলায় অনুসৃত রীতি আসুক অথবা আসুক তাহাদের নিকট সরাসরি আযাব। (১৮:৫৫)
আমার রাসূলগণের মধ্যে তোমার পূর্বে যাহাদেরকে পাঠাইয়াছিলাম তাহাদের ক্ষেত্রেও ছিল এইরূপ নিয়ম এবং তুমি আমার নিয়মের কোন পরিবর্তন পাইবে না। (১৭:৭৭)
ইহারা কুরআনের প্রতি ঈমান আনিবে না এবং অতীতে পূর্ববর্তীদেরও এই আচরণ ছিল। (১৫:১৩)
যাহারা কুফরী করে তাহাদেরকে বল, ‘যদি তাহারা বিরত হয় তবে যাহা অতীতে হইয়াছে আল্লাহ্ তাহা ক্ষমা করিবেন; কিন্তু তাহারা যদি অন্যায়ের পুনরাবৃত্তি করে তবে পূর্ববর্তীদের দৃষ্টান্ত তো রহিয়াছে। (৮:৩৮)
আল্লাহ্ ইচ্ছা করেন তোমদের নিকট বিশদভাবে বিবৃত করিতে, তোমাদের পূর্ববর্তীদের রীতিনীতি তোমাদেরকে অবহিত করিতে এবং তোমাদের ক্ষমা করিতে। আল্লাহ্ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়। (৪:২৬)